নিজের বীরত্ব ও সাহসিকতার আলোচনা মানুষ বড়ই পছন্দ করে, এমনকি অনেক সময় বাড়িয়ে চড়িয়েও বলে। আমাদের মহান সালাফ। ইলমের মসনদে এবং ইবাদতের মসজিদে যেমন ছিলেন আত্মনিমগ্ন তেমনি জিহাদের ময়দানে ঘোড়ার পিঠেও ছিলেন জানবায মুজাহিদ। বলা হতো, ‘তাঁরা হলেন রাতের ইবাদতগুজার এবং দিনের শাহসওয়ার।’ কিন্তু তাঁরা তাঁদের জিহাদের কৃতিত্ব ও বাহাদুরির আলোচনা করা মোটেই পছন্দ করতেন না। হাদীছের ইমাম হযরত আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক একবার জিহাদে শরীক হলেন। দুই বাহিনী যখন মুখামুখি হলো, এক রোমক বীর দ্বন্দ্বযুদ্ধের জন্য সামনে এলো। এক মুজাহিদ তার মুকাবেলায় বের হলেন এবং শহীদ হলেন। একে একে ছয়জনের শাহাদতের পর ঐ রোমক ঔদ্ধত্যের সঙ্গে বললো, আর আছে কোন পিতার পুত্র?! কেউ বের হতে সাহস করলো না। মুসলমানদের জন্য সেটা ছিলো বড় লজ্জার বিষয়। তখন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক তার সঙ্গী ইবনে সিনানকে বললেন, আমি যদি নিহত হই.. (আরো আছে)