রবিউল আওয়াল ১৪৩২হিঃ (১৯)

শেষের পাতা

নফসের সংশোধন

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

 

নিজের বীরত্ব ও সাহসিকতার আলোচনা মানুষ বড়ই পছন্দ করে, এমনকি অনেক সময় বাড়িয়ে চড়িয়েও বলেআমাদের মহান সালাফইলমের মসনদে এবং ইবাদতের মসজিদে যেমন ছিলেন আত্মনিমগ্ন তেমনি জিহাদের ময়দানে ঘোড়ার পিঠেও ছিলেন জানবায মুজাহিদবলা হতো, তাঁরা হলেন রাতের ইবাদতগুজার এবং দিনের শাহসওয়ার কিন্তু তাঁরা তাঁদের জিহাদের কৃতিত্ব ও বাহাদুরির আলোচনা করা মোটেই পছন্দ করতেন নাহাদীছের ইমাম হযরত আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক একবার জিহাদে শরীক হলেনদুই বাহিনী যখন মুখামুখি হলো, এক রোমক বীর দ্বন্দ্বযুদ্ধের জন্য সামনে এলোএক মুজাহিদ তার মুকাবেলায় বের হলেন এবং শহীদ হলেনএকে একে ছয়জনের শাহাদতের পর ঐ রোমক ঔদ্ধত্যের সঙ্গে বললো, আর আছে কোন পিতার পুত্র?! কেউ বের হতে সাহস করলো নামুসলমানদের জন্য সেটা ছিলো বড় লজ্জার বিষয়তখন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক তার সঙ্গী ইবনে সিনানকে বললেন, আমি যদি নিহত হই.. (আরো আছে)   


 

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

অন্যান্য লেখা