রবিউল আউয়াল ১৪৪০হিঃ (৩/৭)

বিজ্ঞান বিচিত্রা

বিজ্ঞানের জগতে স্বাগতম!

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

বিজ্ঞানীদের মতে পৃথিবীকে মহাবিপর্যয় থেকে রক্ষা করতে হলে যে কোন মূল্যে বৈশ্বিক উষ্ণতা সর্বোচ্চ ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ধরে রাখতে হবে। এজন্য সমগ্র মানবজাতির সম্মিলিত প্রচেষ্টার কোন বিকল্প নেই। উল্লেখ্য, বর্তমানে বিশ্ব ১ ডিগ্রি হারে উষ্ণ হচ্ছে।

বিজ্ঞানীগণ হুঁশিয়ার করে বলেছেন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার জন্য হাতে সময় খুব বেশী নেই।

 

বিশ্বের সবচে’ মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার হচ্ছে নোবেল, যা ১৯০১ সালে প্রবর্তিত হয়। বিভিন্ন বিষয়ে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়; তার মধ্যে সাহিত্যও রয়েছে; এমনকি বিশ্বশান্তিতে অবদান রাখার জন্যও নোবেল পুরস্কার দেয়া হচ্ছে। যদিও পক্ষপাতিত্ব ও রাজনৈতিক বিবেচনা নোবেল পুরস্কার বিজয়ী নির্বাচনের ক্ষেত্রে কাজ করছে বলে অভিযোগ রয়েছে, তবু এ পুরস্কারকে মর্যাদার প্রতীকরূপেই দেখা হয়।

যে সকল বিষয়ে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয় তার মধ্যে সবচে গুরুত্বপূর্ণ ও সম্মানজনক বিষয় হচ্ছে বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানের তিনটি শাখা, যথা পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়নশাস্ত্র ও চিকিৎসা বিজ্ঞান।

যারা বিজ্ঞানের এ তিনটি শাখায় মৌলিক অবদান রাখেন তাদের মধ্য হতে এক বা একাধিক ব্যক্তিকে এ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। অবশ্য যারা প্রকৃত বিজ্ঞানী তারা কখনো পুরস্কারের জন্য কাজ করেন না, তারা কাজ করেন মানবতার কল্যাণের উদ্দেশ্যে। আর মুসলিম বিজ্ঞানী বিজ্ঞানের সাধনা করেন শুধু সৃষ্টি জগতে আল্লাহর কুদরত ও অপার রহস্য জানার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য। এবং ...!! (এ বিষয়ে বিশদ আলোচনা পরবর্তী...)

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

অন্যান্য লেখা