মুহাররম ১৪৪৫ হিঃ

তোমাদের লেখা আমাদের রেখা। দুয়ে মিলে হোক ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা

তোমাদের লেখা আমাদের দেখা

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

নূরুল হাসান বিন আব্দুল ওয়াদূদ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, কুমিল্লা

০০ তোমার রোযনামচা পেয়েছি। দুঃখের বিষয়, পুষ্পের প্রকাশনা আবার বিলম্বিত হয়ে পড়েছিলো।তোমার লেখা ভালো। তুমি যে লিখেছো ‘এসো কলম মেরামত করি, তোমার প্রিয় বই, সেটা তোমার লেখা থেকেও বোঝা যায়। আশা করি এখন থেকে নিয়মিত লেখা পাঠাবে।

 

সুহাইল বিন সাঈদ, মাদানী গুলশান, ফেনী

০০ তোমার লেখা বেশ ভালো। পুষ্পের প্রতি যে অনুভূতি প্রকাশ করেছো, সেজন্য আমি কৃতজ্ঞ। জাযাকাল্লাহু খায়রান। তুমি পুষ্পের অঙ্গনে আসতে ভয় পাচ্ছো, লিখেছো; ভয় পাওয়ার কী হলো! এখানে বাঘ নেই ভল্লুক নেই! আছে একজন দুর্বল বুড়ো মানুষ!

 

শাহাদাত হোসাইন হাবীবী, দারুল মা‘আরিফ আল ইসলামিয়া, চট্টগ্রাম 

০০ তুমি লিখেছো, প্রথম কথা পড়তে গিয়ে হোঁচট খেলাম। ‘পাতার সবুজ থেকে’, আমার মনে হয়, ‘পাতার সবুজতা থেকে’ লিখলে ভালো হয়।

এমন সমতল স্থানে হোঁচট খেলে কেন ! সবুজ মানে সবুজ বর্ণের বস্তু। যেমন সবুজ পাতা! আবার সবুজ মানে ঐ রঙটা।

 

আহমদ যোবায়র বিন রিয়ায, ৭নং সেক্টর উত্তরা, ঢাকা

০০ তোমার লেখা সুন্দর! মা-বাবার প্রতি অন্তরের আকুতি মমস্পর্শী। আল্লাহ্ যেন কবুল করেন। তোমার সঙ্গে আমিও বলি আমীন।তোমার এ বাক্যটি ভালো লেগেছে-‘আমার মা-বাবা, তাদের জীবনেও একটি স্বপ্ন আছে। একটি মধুর স্বপ্ন তারাও লালন করছেন তাদের বুকে, সেই স্বপ্ন যা মুমিনের হৃদয় ও আত্মায় আলো ছড়ায়...!

তোমার হাতের লেখায় ‘দন্ত্য-সটি আরো সুন্দর হলে ভালো হয়। অনুশীলন করলে ভালো হওয়ার কথা। 

 

হাসীবুল হাসান, মাদরাসাতুল মাদীনাহ্

০০  তোমার মর্মস্পর্শী লেখাটি আগামী সংখ্যায় ইনশাআল্লাহ্! আমার হৃদয় এবং হৃদয়ের শুভকামনা আছে তোমার এবং তোমাদের সঙ্গে।

 

হানীফ আলহাদী, জামিয়া আবূ বকর ছিদ্দীক রা. যাত্রাবাড়ী, ঢাকা

০০ তোমার চিঠিদু’টির তারিখ হলো ১৯/৬/১৪৩১ হি. আমার হাতে এসেছে আজ ২/১/১৪৫হি তাহলে মাঝখানে সময়ের নদীতে কত পানি গড়িয়েছে! এখন অনেক প্রশ্ন আসবে তোমার মনে এবং আমারও মনে, তবে তাতে কোন লাভ নেই। তার চেয়ে বরং....!

তোমার হস্তাক্ষর যথেষ্ট ভালো এবং পরিচ্ছন্ন। চিঠির ভাষা ও বিষয় আমার অন্তর স্পর্শ করেছে। একবার যদি তোমার সঙ্গে দেখা হতো, ভালো হতো! বিবেকের তিরস্কার থেকেও উদ্ধার পেতাম। তোমার হাতে যদি পুষ্প পৌঁছে, আমার কাছে এসো, তোমাকে দাওয়াত। এই নম্বরে যোগাযোগ করো- ০১৭৩৬, ৪৫৪৭৪৪ জানতে বড় ইচ্ছে করে এই দীর্ঘ সময়টা তোমার জীবন থেকে কীভাবে পার হয়েছে! যেখানেই আছো, আল্লাহ্ সুখে রাখুন। 

 

হোসাইন আহমদ বিন ইবরাহীম, মাদরাসাতুল মাদীনাহ

০০ হাদীছের মযমূন তুমি ঠিকই লিখেছো, যে মানুষের শোকর আদায় করলো না সে তো আল্লাহর শোকর আদায় করলো না। এর পর তুমি শিক্ষকের প্রতি শোকর ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের গুরত্ব....। তোমার লেখা এবং তোমার অনুভূতি ভালো।

 

মুহম্মদ যাকী আল হোযাইফা

০০ তোমার সফরনামা পড়েছি, ভালো লেগেছে। তোমার এ বাক্যটি বেশ সুন্দর-‘হেমায়েত- পুর পার হওয়ার পর যত সামনে গেলাম ততই গ্রাম, ততই সবুজ! গ্রামের সবুজ ছবি দেখতে দেখতে! ... দূর থেকেই মাদরাসাতুল মাদীনাহর শুভ্রতা দেখতে পেলাম; দেখতে পেলাম মসজিদের সুন্দর সবুজ গম্বুজ! আমার তো আনন্দে বুকের স্পন্দন...!

 

আব্দুর-রহমান, নাগরপুর, টাঙ্গাইল

কে তিনি? শিরোনামে তুমি সুন্দর লিখেছো। তোমাকে ধন্যবাদ। লিখতে থাকো। 

 

মুহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ, আলেক্জান্ডার, রামগতি, লক্ষীপুর

০০ ‘আমার স্বপ্ন’ নামে তোমার রোযনামচা পেয়েছি। তোমার স্বপ্নের বানান তো ঠিক আছে। কিন্তু ‘এতীমের মুখে হাঁসি যোগার করা’ এই বানান নিয়ে কি সম্ভব হবে এতীমের মুখে হাসি ফোটানো/যোগাড় করা। স্বপ্ন যদি দেখো তাহলে স্বপ্ন বাস্তবায়নের সাধনাও করো।

 

এনামুল হক বাইতুস্-সালাম মাদরাসা ঢাকা

০০ তোমার কয়েকদিনের রোযনামচা পেলাম, পড়লাম, ভালো লাগলো। তোমার এ বাক্যটি ভালো লেগেছে, ‘সামনের তালগাছটির দিকে তাকালে অতীতের অনেক স্মৃতি মনে পড়ে যায়। কতকাল ধরে এ গাছটি এখানে দাঁড়িয়ে আছে! এখান কত ঘটনার ‘নিরব’ দর্শক সে! অনেক অপরাধ ও অসাধুতা যেমন দেখেছে, তেমনি দেখেছে অনেক সততা ও পবিত্রতা!’ কত সুন্দর কথা! কত সুন্দর হতো একটা বানানভুল যদি না হতো! অবশ্য আশা করি, সামান্য একটু যত্নবান হলে এ ত্রুটি থাকবে না ইনশাআল্লাহ্। 

 

হোমায়রা বিনতে ফযলুল হক, দারুল কোরআন মহিলা মাদরাসা, পূর্ব বাড্ডা, বড়টেক, বাড্ডা, ঢাকা

০০ তুমি বেশ কয়েকদিনের রোযনামচা পাঠিয়েছো। লেখা তো বেশ ভালো। এর মধ্যে পার হয়ে গিয়েছে ক’টি বছর। তো তুমি কতটা সামনে এগুতে পেরেছো, জানতে বড় ইচ্ছা করে! সর্ববিষয়ে তোমার কল্যাণ কামনা করি । 

 

মাহমূদুল হাসান বিন মুদ্দাছ্ছির, মাদরাসাতুল মাদীনাহ!

০০ প্রকৃতির রুদ্ররূপ এবং প্রকৃতির স্নিগ্ধরূপ, দু’টোই উঠে এসেছে তোমার লেখায়। তোমার এ বাক্যটি বড় সুন্দর- -‘তাই আকুতি ছিলো একটুকরো মেঘের, একপশলা বৃষ্টির! ’কিন্তু নীচে দেখো, শব্দনির্বাচনে অসতর্কতা! ‘কখনো পরকালের জন্য রেখে দেন, আবার কখনো দুনিয়াতে তার প্রকাশ ঘটান!’ ‘দুনিয়া’র বিপরীতে পরকাল কেন! আখেরাত নয় কেন!‘বৃষ্টির ছোঁয়ায় চন্দ্রবিন্দু দেখে আমিও বৃষ্টির স্নিগ্ধ ছোঁয়া পেলাম, কিন্তু শ্বাসে বিঃসর্গ দেখলে কার না শ্বাস বন্ধ হয়ে আসতে চায়, বলো! মেঘে মেঘে বেলা তো কম হলো না!  জেগে ওঠার আর কত দেরী!

 

প্রিয়....জামিয়াতুল উলূমিল ইসলামিয়া, তেজগাঁও, ঢাকা

০০ তোমার নামটা ইচ্ছা করেই ছাপা হলো না, তোমার চিঠির একটা অংশ দেখো, আশা করি নিজের হস্তাক্ষরে নিজেকে তুমি চিনতে পারবে

এখানে হাতে লেখা হবে‘অন্য  বিন্ন

তোমারও কি বানানভুলের তুলনা আছে!

তুমি আমার লেখার উদ্ধৃতি দিয়েছো-‘যুগ যোগ্য থেকে যোগ্যতরকে এবং সুন্দর থেকে সুন্দরতরকে চায় এবং চাওয়াই স্বাভাবিক। ... আমরাও পুষ্পকে উন্নত থেকে উন্নততর অবস্থায় দেখতে চাই! 

০০ তোমার এবং তোমাদের চাওয়া রক্ষা করার চেষ্টা তো করে যাচ্ছি, কিন্তু ভালো ছেলে, বলো দেখি, তোমাদের কাছে আমার কি কিছু চাওয়ার আছে! একটু নিজের দিকে মনোযোগ দাও না!

 

আব্দুল্লাহ্ আলমাহী, মাদরাসাতুল মাদীনাহ

০০ তোমার রোযনামচা পড়লাম। বাসযাত্রার সময় দেখা পঙ্গু মানুষটির যে ঘটনা লিখেছো, মর্মস্পর্শী। তার সঙ্গে তোমার সদয় আচরণ আশা করি আল্লাহ্ পছন্দ করেছেন। 

 

রাহাত বিন নিছারুদ্দীন, বরিশাল

০০ তোমার রোযনামচা পেলাম। তুমি ফজরের পর জানালার পাশে বসে সূরা ইয়াসীন তিলাওয়াত করছিলে। তখন তোমার দৃষ্টি গেলো সূর্যের দিকে, আর তার মিষ্টি আলো এসে পড়লো তোমার উপর তখন তোমার ভাবনা হলো সূর্য পৃথিবী থেকে কত দূরে এবং সূর্য পৃথিবী থেকে কত বড়!.... তোমার লেখা ভালো, তবে একটা কথা হলো, নিজের সম্পর্কে তুমি লিখেছো, ‘মধুর সুরে তিলাওয়াত করছিলাম... নিজের সম্পর্কে কি কেউ এভাবে লেখে! শুধু ‘তিলাওয়াত করছিলাম’ লিখলেই তো হতো!লেখা দেখে মনে হলো, তুমি নিয়মিত লেখার চর্চা করো না।...

 

আরীফ বিন আলী, লালবাগ, ঢাকা

০০ সন্তানের জীবনে মা-বাবার কোরবানি ও অবদান সম্পর্কে তুমি লিখেছো তো খুব ভালো। বানানও মোটামুটি শুদ্ধ! শুধু জানতে ইচ্ছে করে, মা-বাবার সঙ্গে তোমার আচরণ কেমন! একবার কি একটু আমার সঙ্গে দেখা করে  জানাবে! 

 

ইয়াহয়া বিন মু‘ঈদ হোসেন, হযরতপুর, ঢাকা 

০০ তুমি লিখেছো, তোমার বাবা তোমাকে খুব সুন্দর উপদেশ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘তুমি যদি প্রকৃত শিক্ষা গ্রহণ করতে চাও তাহলে তোমাকে অন্তরের দরজা খোলা রাখতে হবে, যাতে শিক্ষার আলো তোমার অন্তরে প্রবেশ করতে পারে। শিক্ষার শুরু আছে, কিন্তু শিক্ষার কোন শেষ নাই। আর শিক্ষা শুধু বই-কিতাবের মধ্যে থাকে না, শিক্ষা থাকে জীবনের পাতায়ও।....তোমার আব্বার উপদেশগুলো খুব মূল্যবান। তাই সবার জন্য এখানে তুলে দিলাম।তবে হাতের লেখা তোমার বয়স হিসাবে আরো সুন্দর হতে পারতো।

 

মুদ্দাছ্-ছির আফফান

০০ সময়ের মূল্য এবং জীবনের মূল্য সম্পর্কে তুমি নিজের অনুভ‚তি লিখেছো... সুন্দর হয়েছে। তোমার একটি বাক্য হলো,  ‘কখনো ফুলের স্পর্শ, কখনো কাঁটার আঘাত, এরই নাম কি জীবন!’ তোমার আরেকটি বাক্য হলো, ‘জীবন মানে তো সামান্য সময় যা উেক কাজে লাগায়, কেউ নষ্ট করে।...

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

অন্যান্য লেখা