মুহাররম ১৪৪৫ হিঃ

সংযোজিত

জোসনা রাত

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

একজোসনা রাতে, রোযনামচার পাতায় লিখছিলাম চাঁদের কথা, জোসনার কথা! অন্তরে তখন জেগেছিলো কী অপূর্ব আনন্দশিহরণ! কল্পনায় আমি চলে গিয়েছিলাম দূর অতীতের সেই যুগে যখন দিনে সূর্যের প্রখর আলো ছিলো, আর রাতে ছিলো চাঁদের মিষ্টি আলো এবং স্নিগ্ধ জোসনা। রাতের অন্ধকার দূর করার জন্য মানুষের কাছে চাঁদের আলো ছাড়া আর কোন আলো ছিলো না। তবু মানুষের হৃদয়ে চাঁদের জোসনার মত স্নিগ্ধ একটি আলো ছিলো! আজ মানুষের চারপাশে কত আলো! কিন্তু হৃদয়ের সেই স্নিগ্ধ আলোটি যেন নিভে গিয়েছে। এত আলোর কারণে আমাদের জীবন থেকে জোসনার আলোও তো হারিয়ে গিয়েছে!

চাঁদের দিকে তাকিয়ে কোমল একটি অনুভূতি সেদিন হয়েছিলো; চাঁদ আমাদের জোসনার আলো দিতে পারে, কারণ অমাবশ্যার কষ্ট সে ধৈর্যের সঙ্গে বরণ করে! কারণ সূর্যের কাছ থেকে আলোগ্রহণের দীর্ঘ সাধনা সে করতে পারে! আমি যদি চাঁদের মত হতে চাই! জ্ঞান ও গুণের স্নিগ্ধ আলো যদি পৃথিবীতে ছড়াতে চাই তাহলে আমাকেও.... আব্দুল্লাহ্ জাবের, মাদরাসাতুল মাদীনাহ্

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

অন্যান্য লেখা