রমযান ১৪৩০ হিঃ (১৩)

রোযনামচার পাতা

হুযূরের আম্মার ইনতিকাল

লিখেছেনঃ আবু তালহা সাজিদ, মাদরাসাতুন্‌নূর, মোমেনশাহী

প্রতিটি প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে, এটাই কুদরতের বিধান। আমাদের প্রিয় হুযূরের আম্মা অসুস্থ ছিলেন। গতকাল আমরা কোরআন খতম করে দু‘আ করেছি, কিন্তু তাঁর ...বিস্তারিত »

রোযনামচার একটি পাতা - ২১-৪-৩০ হিঃ

লিখেছেনঃ শোআইব, বোরহানুদ্দীন, ভোলা

আজ প্রথম আলোর সম্পাদকীয়টি পড়ে ভাবলাম, আজকের রোযনামচায় সম্পাদকীয়টির সারকথাটা লিখি। এটাও তো লেখা শেখার একটি পথ! আর রোযনামচার মূল উদ্দেশ্যও তো লেখা শেখা।বিস্তারিত »

আমার নানা

লিখেছেনঃ ওবায়দুল্লা, আকুয়া মড়লবাড়ী মাদরাসা, মোমেনশাহী

প্রকৃতির নিয়মে মানুষ পৃথিবীতে আসে, আবার বিদায় নেয়। যারা উন্নত ও মহৎ আদর্শের অধিকারী তারা মানুষের হৃদয়ের মাঝে বেঁচে থাকে। মৃত্যুর পরো তারা অমর হয়ে ...বিস্তারিত »

একসাথে ঈদের আনন্দ

লিখেছেনঃ সাদিয়া বিনতে রাশীদ

আমার ঈদের নতুন কাপড় হয়েছে তিনজোড়া। একটির চেয়ে একটি সুন্দর। আব্বু এনেছেন দুই জোড়া, আম্মু দিয়েছেন একজোড়া। আব্বু এনেছে বাজার থেকে, আর আম্মু তৈরী করেছেন ...বিস্তারিত »

রোযনামচার একটি পাতা

লিখেছেনঃ ইমরানা আমাতুল্লাহ, মুন্সীগঞ্জ

সম্পাদক ভাইয়া দু‘আ করেছেন, আমরা যেন সুখে থাকি, যেমন সুখে থাকে পায়রা, আর চড়ুইপাখী; আমার জানতে ইচ্ছে করছিলো কেমন সুখে থাকে ওরা।বিস্তারিত »

এক বৃষ্টির বিকেলে

লিখেছেনঃ উম্মে হাবীবা, তামান্না, বাংলাবাজার- ১১০০

আজ সারা দিন আকাশটা কাঁদছে। কাঁদছে মানে বৃষ্টি ঝরছে। আমরা যখন কাঁদি, আমাদের চোখ থেকে অশ্রু ঝরে, তাই আকাশ থেকে যখন বৃষ্টি ঝরে, কবিরা বলেন, ...বিস্তারিত »

সম্পাদকের রোযনামচা

সম্পাদকের রোযনামচা

<p>আমার একটি প্রিয় গাছ ছিলো, গন্ধরাজ। আমার সঙ্গে তার হৃদয়ের বন্ধন ছিলো বিশবছরের বেশী। গাছটি ছিলো আমার এক প্রিয় ছাত্রের স্মৃতি। গাছটি কিছুদিন আগে নিহত হয়েছিলো এক নিষ্ঠুর লোকের হাতে। আমার প্রিয় গন্ধরাজের মৃত্যুশোকে পুষ্পের পাতায় আমি লিখেছিলাম, &lsquo;গন্ধরাজ গাছটি মারা গেছে&rsquo;। সেই লেখা একটি মেয়ের দিলের জখম তাজা করে দিয়েছিলো বলে সে আমার কাছে একটি মর্মস্পর্শী চিঠি লিখেছে, যা পুষ্পের বর্তমান সংখ্যায় ছাপা হয়েছে। কথা প্রসঙ্গে আমার স্ত্রীকে বললাম, &lsquo;গন্ধরাজ গাছটি দুই দুইটি বন্যা সহ্য করে বেঁচে ছিলো।&rsquo; সঙ্গে সঙ্গে তিনি</p>

বিস্তারিত »

সর্বাধিক পঠিত