রমযান ১৪৩০ হিঃ (১৩)

রোযনামচার পাতা

রোযনামচার একটি পাতা - ২১-৪-৩০ হিঃ

লিখেছেনঃ শোআইব, বোরহানুদ্দীন, ভোলা

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট
আজ প্রথম আলোর সম্পাদকীয়টি পড়ে ভাবলাম, আজকের রোযনামচায় সম্পাদকীয়টির সারকথাটা লিখি। এটাও তো লেখা শেখার একটি পথ! আর রোযনামচার মূল উদ্দেশ্যও তো লেখা শেখা। আমি মনে করি, তারিখ দিয়ে প্রতিদিনের ঘটনা ও চিন্তাভাবনা লেখার নাম যেমন রোযনামচা, তেমনি রোয কিছু কিছু লেখার নামও হবে রোযনামচা। রোযনামচা লেখার উপকারিতা যে কত ব্যাপক তা আমি এখন নিজের অভিজ্ঞতা দিয়েই বুঝতে পারছি। পৃথিবীতে যারাই বড় লেখক হয়েছেন তারা রোযনামচা লিখেই বড় হয়েছেন। অর্থাৎ প্রতিদিন নিয়মিত কিছু না কিছু তারা লিখেছেন। আমি প্রতিজ্ঞা করেছি, প্রতিদিন কিছু না কিছু লিখবো। পুষ্পের পাতায় সে লেখা ছাপা হতেই হবে এটা তো জরুরি নয়। আল্লাহ কবুল করুন।
শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

অন্যান্য লেখা