বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
শিশু-কিশোর ও নবীনদের পত্রিকা
( এবং পুষ্পের লেখকবন্ধুরা )
[ একটি দারুল কলম প্রকাশনা ]
হযরত ওরওয়া বিন যোবায়র (রা) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যোবায়র-এর সহিত জনৈক আনছারীর জমিতে পানি দেওয়া- সংক্রান্ত ঝগড়া ছিল। মীমাংসার জন্য তাহারা নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট গেল। তিনি বলিলেন, হে যোবায়র, তুমি (আগে) সেচ দাও, তারপর তোমার প্রতিবেশীর জন্য পানি ছাড়িয়া দাও। তখন আনছারী ক্রদ্ধ হইয়া বলিল, ইয়া রাসূলাল্লাহ, ইনি আপনার ফুফাত ভাই, এজন্যই কি? তখন নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অসন্তুষ্ট হইয়া বলিলেন, হে যোবায়র, তুমি একেবারে গোড়া পর্যন্ত (পূর্ণরূপে) পান করাও তারপর নিজেকে বিরত কর।
... বিস্তারিত »আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেন, আর তোমার প্রতিপালক বিধান দিয়াছেন যে, তোমরা শুধু তাঁহার ইবাদত করিবে, আর পিতা-মাতার সহিত সদাচার করিবে। যদি তোমার নিকট তাহাদের একজন বা উভয়ে বার্ধক্যে উপনীত হয়, তবে তুমি তাহাদের উদ্দেশ্যে ‘উফ’ বলিও না এবং তাহাদিগকে তিরস্কার করিও না, বরং তাহাদের উদ্দেশ্যে কোমল কথা বল, আর সদয় হইয়া তাহাদের জন্য বিনয়ের ডানা বিস-ার কর, আর বল, হে প্রতিপালক, দয়া করুন তাহাদের প্রতি, যেমন তাহারা প্রতিপালন করিয়াছেন আমাকে ছোটকালে। (বনী ইসরাঈল)
... বিস্তারিত »হযরত আবু হোরায়রা (রা) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, জনৈক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! কে আমার উত্তম সাহচর্যের অধিক হকদার? তিনি বলিলেন, তোমার আম্মা। তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, অতঃপর কে? তিনি বলিলেন, তোমার আম্মা। তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, অতঃপর কে? তিনি বলিলেন, তোমার আম্মা। তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, অতঃপর কে, তিনি বলিলেন, অতঃপর তোমার আব্বা। অন্য বর্ণনায় আছে, তোমার আম্মার সহিত সদাচার কর, অতঃপর তোমার আম্মার সহিত, অতঃপর তোমার আম্মার সহিত, অতঃপর তোমার আব্বার সহিত, অতঃপর পর্যায়ক্রমে তোমার নিকটতমের সহিত। (বুখারী ও মুসলিম)
... বিস্তারিত »আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেন, আর যখন তাহাদিগকে বলা হয়, তোমরা ঈমান আন, যেমন ঈমান আনিয়াছে লোকেরা, তখন তাহারা বলে, আমরা কি ঈমান আনিব যেমন ঈমান আনিয়াছে নির্বোধেরা! শোনো, আসলে তাহারাই নির্বোধ। তবে তাহারা তাহা জানে না।
... বিস্তারিত »হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলিতে শুনিয়াছি, আমি আমার রাব্বকে জিজ্ঞাসা করিলাম আমার পরবর্তীকালে আমার ছাহাবার মতবিরোধ সম্পর্কে। তখন আল্লাহ তা‘আলা এই মর্মে অহী নাযিল করিলেন, হে মুহম্মদ! আমার নিকট তোমার ছাহাবা হইতেছেন আকাশের তারকাদের তুল্য। কোনটি কোনটি হইতে অধিকতর উজ্জ্বল। তবে প্রতিটিরই রহিয়াছে নিজস্ব আলো। সুতরাং তাহাদের বিরোধপূর্ণ বিষয়গুলি হইতে যে কেহ কোন কিছু গ্রহণ করিবে সে আমার নিকট হিদায়াতের উপর বলিয়া গণ্য হইবে। তিনি আরও বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন, আমার ছাহাবগণ তারকাদের তুল্য, সুতরাং তোমরা তাহাদের যে কাহারও অনুসরণ করিবে হিদায়াতপ্রাপ্ত হইবে। (রাযীন-এর বরাতে মিশকাত)
... বিস্তারিত »...
বিস্তারিত »...
বিস্তারিত »হযরত আবু হোরায়রা (রা) হইতে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন- মুনাফিকের আলামত তিনটি, যখন সে কথা বলে তখন মিথ্যা বলে, আর যখন ওয়াদা করে তখন ওয়াদাখেলাফী করে, আর যখন তাহার নিকট আমানত রাখা হয় তখন সে আমানতের খেয়ানত করে। (বুখারী ও মুসলিম)
... বিস্তারিত »নিশ্চয় আল্লাহ আদেশ করিয়াছেন তোমাদিগকে যেন আদায় কর তোমরা আমানতসমূহ উহার মালিকদের নিকট। আর যখন ফায়সালা করিবে তোমরা মানুষের মাঝে তখন যেন ফায়াসালা কর ইনছাফের সহিত। নিশ্চয় আল্লাহ অতি উত্তম উপদেশ দান করেন তোমাদিগকে। নিশ্চয় আল্লাহ মহাশ্রবণকারী, মহাঅবলোকনকারী।
... বিস্তারিত »আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেন, সমান হয় না অন্ধ ও চক্ষুষ্মান, আর না অন্ধকার, আর না আলো, আর না ছায়া, আর না রৌদ্র। আর সমান হয় না জীবিতরা ও মৃতরা। নিঃসন্দেহে আল্লাহ শ্রবণ করান যাহাকে ইচ্ছা করেন তাহাকে।
... বিস্তারিত »বাংলা ইউনিকোডে টাইপ করুন। যেমন: কুরআন, তাওহীদ ইত্যাদি
জুমাদাল উলা ১৪৩২ হিঃ (২০)
মুসলিম উম্মাহর অধঃপতনে বিশ্বের কী ক্ষতি হলো?(১৩৮৯৮)জুমাদাল উলা ১৪৩২ হিঃ (২০)
এক অলসের অলস আত্মকাহিনী!(১০০৭৪)জুমাদাল উলা ১৪৩২ হিঃ (২০)
সম্পাদকীয়:আর কত দেবো, কত দিতে হবে?(৫৮৬০)জুমাদাল উলা ১৪৩২ হিঃ (২০)
নূরের হরফে(৫৩১৪)শাবান ১৪৩১হিঃ (১৭)
সম্পাদকীয়: তুমিও গ্রহণ করো আকাশের দান(৫১১৯)জুমাদাল উলা ১৪৩২ হিঃ (২০)
তোমাদের চিঠি / আমাদের পত্র(৫১০৯)যিলক্বদ ১৪৩০হিঃ (১৪)
মুসলিম উম্মাহর অধঃপতনে বিশ্বের কী ক্ষতি হল?(৫০২২)জুমাদাল উলা ১৪৩২ হিঃ (২০)
প্রথম কথা(৪৯৫২)জুমাদাল উলা ১৪৩২ হিঃ (২০)
(তৃতীয় প্রকাশনা)(৪৯৪৬)জুমাদাল উলা ১৪৩২ হিঃ (২০)
পাঠক-সংখ্যার সম্পাদকীয় (৪৬৮৯)